ইরানের সর্বোচ্চ নেতার উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী গোলামি বলেছেন, শত্রুরা স্থলপথে হামলা চালাবে না। কেবল আকাশপথেই হামলা চালানোর দুঃসাহস দেখাতে পারে। এ কারণে শত্রুর মোকাবিলায় ইরানের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
তিনি আরও বলেছেন, ইরাকের সাদ্দামের চাপিয়ে দেয়া আট বছরের প্রতিরক্ষা যুদ্ধ প্রত্যক্ষ করার কারণে শত্রুরা এখন আর স্থলপথে হুমকি সৃষ্টির মতো বোকামি করবে না। তারা আকাশ পথে সমস্যা সৃষ্টির চেষ্টা চালাতে পারে। এ কারণে সর্বোচ্চ নেতা বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ওপর সব সময় গুরুত্ব দিয়ে এসেছেন।
তিনি বলেন, ইরাকের সাদ্দামের চাপিয়ে দেয়া আট বছরের যুদ্ধের সময়ও আকাশ-লড়াই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। সে সময় ইরানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শত্রুদের বেশ কয়েকটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়েছিল। এর ফলে ইরানের ‘ওয়ালফাজ্র-এইট’ অভিযানে ইরানিদের বিজয় নিশ্চিত হয়।
১৯৮৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সাদ্দাম বাহিনীর বিরুদ্ধে ‘ওয়ালফাজ্র-এইট’ অভিযান পরিচালনা করেছিলেন ইরানের প্রতিরোধ যোদ্ধারা।
তানভীর আহমেদ
আধুনিক সমরাস্ত্র