ইদ অবসর কাটুক সিনেমার সঙ্গে (তৃতীয় পর্ব)

0
ইদ অবসর কাটুক সিনেমার সঙ্গে (তৃতীয় পর্ব)

ইদ মানে ছুটি। ছুটি মানে অবসর। অবসর মানেই বিনোদন। অবসরে বিনোদন পেতে সিনেমার বিকল্প নেই। নিউজ ইনসাইডের বিনোদন পাঠকদের জন্য ইদের কয়েকদিন দুই বাংলা, হলিউড ও বলিউডের বেশ কিছু চলচ্চিত্রের সাজেশন নিয়ে থাকছে ধারাবাহিক প্রতিবেদন। তৃতীয় দিন আজ রইলো পাঁচটি বিদেশি সিনেমার কথা…

হাঁচি: অ্যা ডগ’স টেল (২০০৯)
সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত সিনেমা। ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক হৃদয় ছুঁয়ে যায়। মুভিটি কাঁদাবেই! একদিন দু’দিন নয়, ৯ বছর ধরে রোজ রেল স্টেশনে অপলক চেয়ে থাকা প্রিয় মুখের ফেরার আশায়। মৃত্যুর আগ অব্দি নিরাশ হয়নি। গল্পটি এক কুকুরের অপেক্ষার, মনিবের জন্যে। চলচ্চিত্রটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত।

আলফা (২০১৮)
বিশ হাজার বছর আগেকার পৃথিবীতে একদল জনগোষ্ঠী শিকারে বের হয়। সেখানে দূর্ঘটনার সম্মুখীন হয়ে হারিয়ে যায় দলপতির ছেলে ‘কেডা’। এরপর শুরু হওয়া গল্পে ওই ছেলেকে দেখা যায় ঘরে ফেরার যুদ্ধে নামতে। যাত্রাপথে দেখা মেলে ‘আলফা’ নামক এক কুকুরের। এরপরের গল্পটা কেডা এবং আলফার দুর্গম যাত্রার, ওদের বন্ধুত্বের!

চিলড্রেন অব হেভেন (১৯৯৭)
কেউ কেউ অনেক পেয়েও সুখটুকু পায় না। আর কেউ আছেন, অল্পে তুষ্ট। একজোড়া স্কুল কেডস কতখানি গুরুত্ব রাখে আমাদের কাছে? ইরানি সিনেমাটি দেখুন, সাধারণ প্রশ্নটি অন্যরকম হয়ে ঘুরপাক খাবে মনের জগতে। মাঝে মাঝে সিনেমা নিজেকে ফিল করতে হয়। এটি তেমন এক সিনেমা। ছোট্ট দুই শিশুকে নিয়ে পরিচালক মাজিদ মাজিদির চলচ্চিত্রটি সবার হৃদয় ছুঁয়েছে।

অ্যা মোমেন্ট টু রিমেম্বার (২০০৪)
সব গল্পের সুখের সমাপ্তি থাকে না, তবুও মানুষ প্রেমে পড়ে।কোরিয়ান রোমান্টিক ড্রামা। কোরিয়ার থ্রিলারেই বাঙালি বেশি অভ্যস্ত। কোরিয়ান ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম সেরা রোমান্টিক মুভিটি দেখার পর অবশ্য রোমান্টিক জনরার মুভি দেখতে মন আনচান করবে

ওয়ান ডে (২০১৬)
পছন্দের মানুষকে মাত্র একদিনের জন্য গার্লফ্রেন্ড হিসেবে পাওয়া, একত্রে গোটা একটি দিন কাটানো, তারপর গার্লফ্রেন্ডের সবকিছু ভুলে যাওয়া! রোমান্টিক ড্রামা সিনেমা। থাইল্যান্ডের মুভিগুলো সবসময়ই একটু ভিন্নধারার। এটিও বেশ উপভোগ্য।