ঘটনাটি ঘটেছে লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার ২নং নোয়াগাঁও ইউনিয়নে৷ নিস্পাপ শিশু নুসরাতকে ধর্ষন করে নির্মমভাবে হত্যা করে পাশের বাড়ীর ধর্ষক রুবেল৷ পরে নিজের বাসায় লাশ লুকিয়ে রেখে ধর্ষক নিজেই পানিতে জাল ফেলে শিশুটিকে খুজে পেতে তার পরিবারকে সহায়তা করে৷ পরবর্তীতে বস্তায় করে সে লাশ সিএনজিতে করে দূরে নিয়ে ফেলে দেয়৷ শিশুটিকে খুজে পেতে মানববন্ধনের নেতৃত্বও দেয় সে৷ কেউ বুঝতেই পারেনি চোখের সামনেই ঘুরে বেড়াচ্ছে খুনি, ধর্ষক৷
ঘটনার চার দিন পর লাশউদ্ধার করে রামগঞ্জ থানা পুলিশ৷ পুলিশের কৌশলী হস্তক্ষেপে সিএনজি চালক পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে জবানবন্দি দিয়ে জানান কে তার গাড়ীটি ভাড়া করেছিলেন এবং ভারী কিছু ব্যাগে করে নিয়েছিলো৷ সেই ব্যাগটি নিজের অজান্তেই বহন করেছেন, সিএনজি চালক। লাশ উদ্ধার হওয়ার দুইদিন পর রামগঞ্জ থানা পুলিশের প্রচারনা ও বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সিএনজি চালক বুঝতে পারেন মূল ঘটনাটি। তিনি থানা পুলিশের কাছে বিষয়টি খুলে বলেন তারপরই ধর্ষক সনাক্ত হয়৷