পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামিম জানিয়েছেন, রাজবাড়ীতে নদীভাঙন রক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রী ৪৭৬ কোটি টাকার অনুমোদন দিয়েছিলেন। নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার সাথে সাথে এমন ভাঙন হওয়ার কথা নয়। কাজের গুণগত মান নিয়ে কোনো কম্প্রোমাইজ করার সুযোগ নেই। সেখানে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হোক অথবা আমাদের কর্মকর্তারাই হোক। যদি কোনো গাফিলতি কিংবা দুর্নীতি করে থাকে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিকেলে রাজবাড়ী সদর উপজেলার পদ্মা নদীর গোদার বাজার এলাকায় ভাঙন কবলিত এলাকায় গিয়ে সাংবাদিকদের তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রীদের কর্মীর মতো কাজ করতে বলেছেন। সেই জায়গা থেকে করোনার মধ্যে রাজবাড়ীতে ছুটে আসা। রাজবাড়ীকে রক্ষার জন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে টেকসই বাঁধ নির্মাণ করা হবে।