১১ জুলাই বিশ্বায়নে জনসংখ্যা-চ্যালেঞ্জ ও পরিকল্পিত পরিবারের সুবিধাসমূহের ব্যাপারে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি করাই এই দিবসটি পালনের লক্ষ্য।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস-২০১৮ উপলক্ষে পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন এবং দিবসের কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেছেন।
নিরাপদ, স্বেচ্ছাসেবী পরিবার পরিকল্পনার লক্ষ্য নিয়ে দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে, ‘পরিকল্পিত পরিবার, সুরক্ষিত মানবাধিকার’।
জনসংখ্যা দিবস পালনে জনগণের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টিতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় বিস্তারিত কর্মসূচি পালন করছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে র্যালি ও আলোচনা সভা।
রাজধানীতে দিবসটি উপলক্ষে মূল অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হচ্ছে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে। স্পিকার ড. শিরীন শারমীন চৌধুরী এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
এছাড়া বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতার ও প্রাইভেট চ্যানেলগুলো বিশেষ কর্মসূচি সম্প্রচার এবং বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে।
বিগত ১৯৮৯ সালে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির গভর্নিং কাউন্সিল জনসংখ্যা ইস্যুতে গুরুত্ব প্রদান ও জরুরী মনোযোগ আকর্ষণের লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী ১১ জুলাই বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়।