সোমবার সকাল ৭টা থেকে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত রপ্তানিমুখী শিল্প-কারখানার যাত্রীদের নিয়ে ভোলার বিভিন্ন ঘাট থেকে রাজধানী ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে ৫টি লঞ্চ। তবে ছেড়ে যাওয়া লঞ্চগুলোতে যাত্রীদের চাপ বেশি ছিল না।
ভোলার খেয়াঘাট থেকে ছেড়ে যাওয়া এমভি বালিয়া লঞ্চের সুপারভাইজার মো. আমিনুল ইসলাম জানান, ভোলার খেয়াঘাট থেকে সকাল ৯টার দিকে প্রায় ২৫০ যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চটি রওনা হয়ে বিকাল সাড়ে ৩টার মধ্যে ঢাকায় গিয়ে পৌঁছেছে। এদিন এ লঞ্চের মাত্র ১২টি কেবিন ও একটি ভিআইপি কেবিন বুকিং হয়েছিল। তা বাদে বাকি সব কেবিনই ফাঁকা রয়ে গেছিল।
তিনি আরও জানান, রোববারের চেয়ে সোমবার যাত্রীর সংখ্যা খুবই কম থাকলেও লঞ্চের যাত্রীরা সবাই যাতে মাস্ক পরে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে সে জন্য স্টাফরা কাজ করে গেছে।
এ বিষয়ে ভোলা বিআইডব্লিউটিএর সহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান জানান, সোমবার ভোলার খেয়াঘাট থেকে এমভি বালিয়া, ইলিশা ঘাট থেকে গ্রিন লাইন, তাসরিফ-৩ ও চরফ্যাশনের বেতুয়া ঘাট থেকে তাসরিফ-৪ ও কর্ণফুলী-১২ যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয়।
তিনি আরও জানান, রবিবারের থেকে সোমবার গ্রিন লাইন ব্যতীত অন্য লঞ্চগুলোতে যাত্রীদের সংখ্যা অনেক কম থাকলেও লঞ্চে যাত্রীরা যাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে এজন্য প্রতিটি লঞ্চের মালিক, সুপারভাইজার ও স্টাফদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।














