২০২১ সালের মধ্যে সারাদেশকে শতভাগ ইন্টরনেট সংযোগ ও ৫০ শতাংশ ব্রডব্যান্ড সংযোগের আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে ব্যাক্ত করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে ও প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নির্দেশনায় বাংলাগভনেট, ইনফো সরকার-২ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে এবং ইনফো সরকার-৩ প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। এ ছাড়া কানেকটেড বাংলাদেশ শীর্ষক আরও একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।’
বৃহস্পতিবার রাতে ভারতের নয়াদিল্লিতে গ্লোবাল সাইবার স্পেস কনফারেন্স ২০১৭’-এর ‘ব্রিজিং দ্যা ডিজিটাল ডিভাইড-এমপাওয়ারিং বাই টেকনোলজি লেড ইনক্লুসিভনেস’ শীর্ষক প্লেনারি সেশনের আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বৃহস্পতিবার সকালে এই সম্মেলন উদ্বোধন করেন। এই সম্মেলনে প্রায় ২০টি দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী এবং ১৩৬ দেশের আলোচকবৃন্দ বিভিন্ন সেশনে অংশ নেন।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সারাদেশে আমরা ৫ হাজারের অধিক ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে জনসাধারণকে প্রায় ২শ’ রকমের ডিজিটাল সেবা প্রদান করছি। এর ফলে জনগণ যেমন সাশ্রয়ী মূল্যে ডিজিটাল সেবা গ্রহণ করতে পারছে, তেমনি এর মাধ্যমে সরকারি সেবার গ্রহণে মানুষের ভোগান্তিও কমেছে।’
কক্স’সবাজারের (কলাতলী) মত একটা গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ইন্টারনেট সংযোগ নিতে পারছি না একসপ্তাহ যাবৎ চেষ্টা করেও! অথচ সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ড করেছে এখান থেকে খুব কাছেই (ঝিলংজা)। রাজধানীর পার্শ্ববর্তী সিটি কর্পোরেশন শিল্প এলাকা গাজীপুরের জয়দেবপুরে সমরাস্ত্র কারখানা এবং সিক্যুরিটি প্রিন্টিং প্রেস (টাকশাল) সংলগ্ন শিমুলতলী এলাকায় সদ্য ব্রডব্যান্ড কানেকশন পৌঁছেছে। ৫০০ কেবিপিএস কানেকশনের মাসিক ফিঃ ২,২০০ টাকা। রাজধানী থেকে বেরুলেই মনেহয় যেন দু’তিন জেনারেশন পেছনে চলে এসেছি টাইম মেশিনে চড়ে! অথচ নিউজ হয় যে আপনাদের দেড়হাজার কোটি টাকা পড়ে আছে, সমন্বয়ের অভাবে কাজে লাগানো যাচ্ছে না! নীতিনির্ধারকদের প্রযুক্তিজ্ঞান এ প্রজন্মের দশবছর বয়সের বাচ্চার চেয়েও কম! সেহ্মেত্রে এমনই হওয়ার কথা!